বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেছেন, বাংলাদেশের জনগোষ্ঠীর অর্ধেকেরও বেশি নারী। এই বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে অবহেলিত কিংবা উপেক্ষা করে দেশকে এগিয়ে নেয়া সম্ভব নয়। জাতীয় বেইমান হিসেবে স্বীকৃত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা একজন নারী হয়েও বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলা দিয়ে প্রহসনের বিচারের কারাগারে বন্দী রেখেছেন। তবু তিনি আপোষ করেন নি। তাই আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নারী জাগরণের পথিকৃৎ। আওয়ামী লীগ গুম, খুন ও চরম দুঃশাসনের মাধ্যমে দেশের সকল প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে। লুটপাট করে দেশকে করেছে ঋণগ্রস্ত, সর্বশেষ ছাত্র-জনতার আন্দোলনে দেশ থেকে পালিয়ে গেছে।
শনিবার (২৮ জুন) ১৫নং ওয়ার্ডের যতরপুরে বিএনপি আয়োজিত ‘নারীর মর্যাদা সুরক্ষা ও ক্ষমতায়নে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ’ শীর্ষক উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথাগুলো বলেন।
তিনি আরোও বলেন, বেগম খালেদা জিয়া আপোষহীনভাবে রাজপথে লড়াই করে স্বৈরাচার এরশাদকে ক্ষমতাচ্যুত করেন এবং অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। বেগম খালেদা জিয়া তখন দেখতে পান নারীদের জাগ্রত করতে সবার আগে প্রয়োজন শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন প্রয়োজন। তিনি নারী শিক্ষায় উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন।
১৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি শুয়াইব আহমদ শোয়েবের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর রাসেলের পরিচালনায় উঠান বৈঠকে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েছ লোদী, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো ইমদাদ হোসেন চৌধুরী, মহানগর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজিবুর রহমান নজিব, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান পাপলু, কোতোয়ালি থানা বিএনপির আহবায়ক ওলিউর রহমান সোহেল, মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো রফিকুল ইসলাম রফিক, মহানগর বিএনপির দপ্তর সম্পাদক তারেক আহমদ খান, মহানগর বিএনপির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মুনিম, মহানগর যুবদলের সিনিয়র সহ সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন বেলাল, মহানগর বিএনপির প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক দেওয়ান আরাফাত চৌধুরী জাকি, জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান আফজল, মহানগর যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জামিল আহমদ, মহানগর যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহীদুজ্জামান সুমন, ১৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি সাহিন আহমদ, ১৫নং ওয়ার্ড বিএনপির আলী আহমদ, ১৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি আবুল ফয়ছল জিহাদ, কোতোয়ালি থানা বিএনপির সদস্য মুক্তার আহমদ, ১৫নং ওয়ার্ড মুরব্বি তোফাজ্জল হোসেন খান, মহানগর যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোজাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, সিলেট মহানগর বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ রহিম আলী রাসু, ১৫নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা আল আমিন সরকার, সুয়েব আহমদ, সিলেট মহানগর বিএনপি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাদির খান, যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক মুরাদ আহমদ, জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সেলিম আহমদ সেলু, মহানগর যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এনামুল কবির, ইসহাক আহমদ, ১৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতিনিজাম উদ্দিন বাবুল, ১৫নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা মিজানুর রহমান রানা, মোহাম্মদ রিপন, সিলেট ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ জাহিদ উদ্দিন, ১৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক আহবায়ক ইফতেখার আহমদ সোহেল প্রমুখ।