
{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"effects":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}
ডেস্ক রিপোর্ট:
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদার আরেক দফা রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। দ্বিতীয় দফায়ও চার দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি পেয়েছে পুলিশ।
এর আগেও চার দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে সাবেক এই সিইসিকে।
শুক্রবার (২৭ জুন) বিকেলে দ্বিতীয় দফার রিমান্ড শুনানিতে আদালতে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা দাঁড়িয়ে ছিলেন কেএম নুরুল হুদা। এ সময় তিনি বসতে চাইলেও সেখানে বসার মতো কোনো ব্যবস্থা ছিল না। প্রথম দিন কাঠগড়ায় আত্মপক্ষ সমর্থন করে কিছু কথা বললেও আজ তিনি ছিলেন নিশ্চুপ।
তবে তার চেহারা ছিল মলিন। হতাশার ছাপ ছিল তাতে। পুরো সময়ই রিমান্ডের পক্ষে-বিপক্ষে আইনজীবীরা যুক্তি উপস্থাপন করেছেন। এ সময় সরকার পক্ষের আইনজীবী নুরুল হুদার বিরুদ্ধে এনেছেন নানা অভিযোগ। রাতের ভোট হিসেবে পরিচিতি পাওয়া ২০১৮ সালের নির্বাচনের ‘মূল হোতা’ হিসেবে চিহ্নিত করেন আইনজীবী।
আদালতের কাঠগড়ায় নির্বাচন নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক সিইসি।
শুক্রবার বিকেল ৩টা ৪০ মিনিটের দিকে নুরুল হুদাকে আদালতে তোলা হয়। এসময় তার বুকে বুলেট প্রুফ জ্যাকেট, মাথায় হেলমেট পরানো ছিল। এজলাসে হাজির করানোর পর তার হেলমেট ও হ্যান্ডকাফ খুলে দেয় পুলিশ। এরপর ৩টা ৪৪ মিনিটের এর দিকে আদালতে শুনানি শুরু হয়।
আদালতে শুনানি শুরুর আগে আইনজীবীদের সঙ্গে অল্প সময় কথা বললেও শুনানি চলাকালে কোনো কথা বলেননি সাবেক সিইসি। আদালতে পুরো সময় মাথা নিচু করেছিলেন তিনি। শুনানি চলাকালে তাকে বিমর্ষ দেখা যায় তাকে।